ওশানটাইমস ডেস্ক : ১৬ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১১:৫৭:১০
সাত সমুদ্র এবং সাত মহাদেশ নিয়ে বিশ্বের যে ধারণা রয়েছে তথাকথিত তা এবার বদলাতে বসেছ। সমুদ্রের তলদেশে লুকিয়ে থাকা এই মহাদেশ এবার উঠে আসল। কিন্তু এর ফলে বাড়ল বিপর্যয়টি আরেকটি বড় ফাটল অর্থাৎ সাবডাকশন জোন তৈরি করেছে। এই সাবডাকশন জোনটি নিউজিল্যান্ডের কাছে সমুদ্রের নিচে।
ফলে একটি টেকনোক্র্যাটিক প্লেট তৈরি হয়েছে। এই টেকটোনিক প্লেটে যদি কোনও তরঙ্গের সৃষ্টি হয় সেক্ষেত্রে নিউজিল্যান্ডের চারপাশে ভয়াবহ ভূমিকম্প এবং সুনামি। এই সাবডাকশন জোনটি তাসমান সমুদ্রের নীচে তৈরি হয়েছে। যেটি নিউজিল্যান্ডের দক্ষিণে অবস্থিত।
এই মহাদেশের প্রায় ৯৪ শতাংশই তলিয়ে আছে জলের নীচে। এটি আবিষ্কার করতে সময় লেগেছে ৩৭৫ বছর। জিল্যান্ডিয়া দৈর্ঘ্যে মোট ৪০০০ কিলোমিটার লম্বা, এবং আয়তনে আজকের দিনের নিউজিল্যান্ডের চেয়ে ১৭ গুণ বড়।
কিন্তু এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়ান প্লেটে ফাটলই চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। ভূবিজ্ঞানী নিক মর্টিমার ও হামিশ ক্যাম্পবেল এই আবিষ্কারের অন্যতম পুরোধা ছিলেন। খনিজ সম্পদের প্রাচুর্যপূর্ণ এই জিল্যান্ডিয়া পরিচিত নিউজিল্যান্ড মহাদেশ বা তাসমান্টিস নামেও।
সর্বশেষ খবর ওশানটাইমস.কম গুগল নিউজ চ্যানেলে।
Tags: অস্ট্রেলিয়া, টেকনোক্র্যাটিক প্লেট, নিউজিল্যান্ড, মহাদেশ
For add